Success Stories of RMTP Project
RMTP Playlist
5 Videos
Video Description
রামগড়ের এক কৃষকের সরিষার তৈল উৎপাদনের সাফল্য: RMTP প্রকল্পের উদ্যোগ
OPCA (অর্গানাইজেশন ফর দ্য পুওর কমিউনিটি অ্যাডভান্সমেন্ট) গত ৩ বছর ধরে সফলভাবে RMTP (রুরাল মাইক্রো-এন্টারপ্রাইজমেন্ট অ্যান্ড টেকনিক্যাল প্রকল্প) বাস্তবায়ন করেছে, যা PKSF এবং IFAD দ্বারা অর্থায়িত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা কৃষকদের জীবিকার উন্নতির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি, যার মধ্যে অন্যতম রামগড়ের এক কৃষকের সরিষার তৈল উৎপাদন।
আমরা রামগড় অঞ্চলের এক কৃষককে সরিষার তৈলের ঘানি সরবরাহ করেছি, যা তার কৃষি কার্যক্রমে বিপুল পরিবর্তন এনেছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে, ওই কৃষক এখন উন্নত মানের সরিষা তেল উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন, যা তাকে বাজারে ভালো দাম পাচ্ছে এবং তার আয়ের পরিমাণ বৃদ্ধি করেছে।

প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকটি নতুন প্রযুক্তি ও দক্ষতা অর্জন করেছেন, যা তার সরিষা উৎপাদনের পরিমাণ এবং তেলের গুণগত মান বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেছে। তিনি তার তেল বাজারে ভালো দামে বিক্রি করতে সক্ষম হয়েছেন, যা তার জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে।

এখন, ওই কৃষক জানেন কিভাবে সরিষা থেকে সর্বাধিক লাভ অর্জন করতে হয় এবং কিভাবে বাজারে তার তৈলকে ভালো দামে বিক্রি করতে হয়। এর ফলে তিনি এখন আরও শক্তিশালী এবং আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠেছেন।
এই সাফল্য সম্ভব হয়েছে PKSF এবং IFAD এর সহযোগিতায়, যাদের অব্যাহত সহায়তা ও দিকনির্দেশনা প্রকল্পটির সফলতা নিশ্চিত করেছে। আমরা তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞ।
Video Description
অপকা RMTP প্রকল্পের রামগড় উপজেলার কফি চাষে সফল উদ্যোক্তা ললিত ত্রিপুরা
আপনি যে ভিডিওটি এখন দেখছেন, এটি একটি ত্রিপুরা কৃষকের যিনি গত ৩ বছর ধরে আমাদের সাথে কাজ করছেন এবং আমাদের সহায়তায় তার কৃষি কার্যক্রমে উন্নতি সাধন করেছেন। লালিত ত্রিপুরা বর্তমানে তার মৌমিতা কফি প্রসেসিং সেন্টার এর মাধ্যমে কফি বীজ এবং সিডলিং বিক্রি করে ভালো আয় অর্জন করছেন।
OPCA RMTP প্রকল্প এর মাধ্যমে, লালিত কৃষককে কফি চাষের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি, সঠিক প্রশিক্ষণ এবং দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তিনি গত ৩ বছর ধরে কৃষির নতুন পদ্ধতি শিখছিলেন, যা তার উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সহায়তা করেছে। এর ফলে, তিনি তার কফি গাছ এবং সিডলিং বাজারে ভালো দামে বিক্রি করতে সক্ষম হয়েছেন এবং আয়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে।
PKSF এবং IFAD এর সহায়তায়, লালিত কৃষক তার কৃষি খাতে একটি সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন, এবং তার কাজের মাধ্যমে আরও অনেক কৃষক অনুপ্রাণিত হয়েছে।
Video Description


আপনি যে ভিডিওটি এখন দেখছেন, এটি একজন কৃষকের যিনি গত ৩ বছর ধরে আমাদের সাথে কাজ করছেন। OPCA RMTP প্রকল্প এর মাধ্যমে রোহান নার্সারী এর মালিক মো: জাহিদুল বাসারকে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি, উন্নত সিডলিংস এবং কৃষি কার্যক্রমে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে। এই সহায়তার ফলে রোহান নার্সারি এখন আরও কার্যকরীভাবে কৃষি কাজ করছে এবং উৎপাদনশীলতা অনেক বেড়েছে।
মো: জাহিদুল বাসার তার নার্সারি কার্যক্রমে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসলের মান বৃদ্ধি করেছেন, যা বাজারে ভালো দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া, আমরা তাকে বিভিন্ন মেলা এবং অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে তার পণ্য বিক্রির নতুন সুযোগ তৈরি করতে সহায়তা করেছি। এর ফলে, তার আয়ের পরিমাণ বেড়েছে এবং তিনি এখন আরও লাভজনকভাবে তার ব্যবসা পরিচালনা করছেন।
এই সফলতা সম্ভব হয়েছে PKSF এবং IFAD এর সহযোগিতায়, যাদের অব্যাহত সহায়তা ও দিকনির্দেশনা প্রকল্পটি সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করেছে। আমরা মো: জাহিদুল বাসার এর মতো কৃষকদের সহায়তা দিতে পেরে গর্বিত এবং আশা করি, তার সাফল্য অন্য কৃষকদের জন্যও অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবে।
Video Description
ফটিকছড়ির সফল উদ্দ্যোক্তা তাহের এগ্রোর মো: তাহের
OPCA (অর্গানাইজেশন ফর দ্য পুওর কমিউনিটি অ্যাডভান্সমেন্ট) গত ৩ বছর ধরে সফলভাবে RMTP (রুরাল মাইক্রো-এন্টারপ্রাইজমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন প্রকল্প) বাস্তবায়ন করেছে, যা PKSF এবং IFAD দ্বারা অর্থায়িত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা কৃষকদের, যেমন তাহের এগ্রোর তাহের ভাই এর, জীবিকার উন্নতির জন্য এক নিবেদিত যাত্রায় আছি।
প্রকল্পের শুরু থেকেই আমাদের লক্ষ্য ছিল:
কৃষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি



তাহের ভাইয়ের মত কৃষকদের জন্য আমরা স্থানীয় কৃষক ও নার্সারির সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করেছি, তাদের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং উন্নত মানের গাছপালা সরবরাহ করেছি। এর ফলে তিনি তার আয়ের বৃদ্ধি এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সক্ষম হয়েছেন।

PKSF এবং IFAD এর সহযোগিতায়, আমরা তাহের ভাইয়ের জন্য আর্থিক সহায়তা এবং প্রয়োজনীয় রিসোর্সগুলো সহজলভ্য করেছি, যা তার কৃষি কার্যক্রমে বিপুল উন্নতি এনেছে।

এই প্রকল্পের মাধ্যমে তাহের ভাই জানলেন কিভাবে কৃষি খাতে ভালোভাবে বিনিয়োগ করতে হয় এবং তার খামার থেকে সর্বাধিক লাভ অর্জন করতে হয়। তিনি বাজারে ভালো দামে ফসল বিক্রির কৌশলও শিখেছেন, যার ফলে তিনি এখন আরও শক্তিশালী এবং আত্মনির্ভরশীল।
এই সফল যাত্রা সম্ভব হয়েছে PKSF এবং IFAD এর সহযোগিতায়, যাদের অব্যাহত সহায়তা ও দিকনির্দেশনা প্রকল্পটির সাফল্যে বড় ভূমিকা রেখেছে। আমরা তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞ।
Video Description


দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করা পাহাড়ি কন্যা প্রীতিলতা ত্রিপুরা বিয়ের পরপরই সংসারের রোজগারের হাল ধরতে শুরু করেন জুম চাষ। তবে আর্থিক সচ্ছলতা তখনো মেলেনি, জীবন ছিল ঘাত–প্রতিঘাতে বিপন্ন। OPCA এবং PKSF এর অনবদ্য সহযোগিতায় তিনি শুরু করেন ধান, আদা, লেবু, হলুদের পাশাপাশি গোলমরিচের চাষ। তখনো বাংলাদেশের কৃষকরা চিন্তা করেননি যে, সুমাত্রা বা দক্ষিণ ভারতের মতো বাংলাদেশেও গোলমরিচের মতো মসলার চাষ সম্ভব।
আজ, প্রীতিলতা ত্রিপুরার অনুপ্রেরণায় বহু কৃষক গোলমরিচ চাষে আগ্রহী হয়েছেন, যার ফলশ্রুতিতে বছরে প্রায় ৬ টন গোলমরিচ বাজারে আসছে। তার এই উদ্যোগের মাধ্যমে ধীরে ধীরে গোলমরিচের বিদেশে নির্ভরশীলতা কমে আসবে।
এই অসাধারণ অবদানের জন্য আমরা গর্বিত, এবং সিটি গ্রুপ–প্রথম আলো কৃষি পুরস্কার ২০২৪-এ কৃষিতে সেরা নারী খাতে প্রীতিলতা ত্রিপুরাকে স্বীকৃতি দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। 
